রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চাহিদার দিন দিন বাড়ছে। আগে খুব সহজে এই দেশের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যেত। কিন্তু গত বছরে এই ভিসার কিছু নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে। যার কারণে এখন এই ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। তাছাড়া বর্তমানে এই দেশটি শেনজেনভুক্ত হয়েছে। ফলে ভিসা পাওয়ার অনুপাত কমে গেছে।
যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে রোমানিয়া যেতে যেতে চান তাদের অবশ্যই কিছু নিয়ম কানুন মানতে হবে এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা থাকা লাগবে। রোমানিয়া ইউরোপের একটি দেশ। প্রতিবছর এই দেশে হাজার হাজার মানুষ ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে যায়। এই ভিসা পেলে আপনি রোমানিয়ায় ভালো বেতনে কাজ করতে পারবেন। এই দেশে কাজের বেতন তুলনামূলক মধ্যপ্রাচ্য এবং এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য দেশের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কী?
রোমানিয়া ওয়ার্ড পারমিট ভিসা বলতে বুঝায় কাজের ভিসাকে। এই ভিসা হলে আপনি এই দেশে বৈধভাবে সকল ধরনের কাজ করার অনুমতি পাবেন। রোমানিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) একটি দেশ, যেখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আপনি যদি রোমানিয়ায় কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে আপনার একটি বৈধ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা থাকতে হবে। এই দেশে কাজের ন্যূনতম বেতন অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় বেশি। তবে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই জেনে রাখবেন রোমানিয়া বেতন কত। এছাড়া এই দেশের জীবনযাত্রার খরচ তুলনামূলকভাবে কম। রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই আবেদন করতে হবে।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার নিয়ম
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (EU) সদস্য রাষ্ট্র রোমানিয়া, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা লাভ করছে। আপনি যদি রোমানিয়ায় কাজ করার স্বপ্ন দেখেন, তাহলে আপনার একটি বৈধ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা থাকা আবশ্যক। আর এই ভিসা পেতে হলে প্রথমে আপনাকে কোম্পানির ওয়ার্ক পারমিট নিতে হবে। এরপর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
- রোমানিয়া অফিসিয়াল ইমিগ্রেশন অফিসের ওয়েবসাইট থেকে ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করে পূরণ করতে হবে।
- পূরণকৃত আবেদন ফর্মটি এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রোমানিয়ান দূতাবাস বা কনস্যুলেটে জমা দিতে হবে। বাংলাদেশে এদের কোন দূতাবাস নেই। ভারতের নয়া দিল্লিতে তাদের দূতাবাস রয়েছে।
- নির্ধারিত ভিসা আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। আবেদন প্রক্রিয়াটি বিশ্বস্ত এজেন্ট কিংবা এজেন্সির মাধ্যমে সম্পন্ন করতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ মানুষের সহযোগিতা নিবেন।
- রোমানিয়ান ভিসা কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করবে এবং পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিবে।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কি কি লাগে
সম্প্রতি রোমানিয়া যাওয়ার নিয়ম কানুন পরিবর্তিত হয়েছে। এখন যদি আপনি রোমানিয়া যেতে চান কাজের ভিসা নিয়ে তাহলে আপনাকে অবশ্যই ঐ দেশের কোন কোম্পানি থেকে জব অফার করা লাগবে । কোম্পানি যখন আপনাকে সর্বনিম্ন ২,৫০০ ইউরো বেতন অফার করবে তখনই আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে। অবশ্যই আবেদন করার পূর্বে জেনে নিবেন রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত। কম খরচে যেতে চাইলে আপনাকে জানতে হবে সরকারিভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
- পাসপোর্ট (সর্বনিম্ন ১৮ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)
- সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি (ছবি অবশ্যই ন্যাচারাল হতে হবে)
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (সর্বনিম্ন মেয়াদ দুই মাস হতে হবে)
- দক্ষতার সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
- সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ হতে হবে
- কোম্পানির জব অফার লেটার বা চুক্তিপত্র
- রোমানিয়ান ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক করার নিয়ম
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার পর সকলের সেটা চেক করে নেওয়া উচিত। বর্তমানে বেশিরভাগ দালাল এবং এজেন্টরা জাল ভিসা দিয়ে টাকা হাতে নিয়ে থাকে। তাই আপনার উচিত হবে এই পদ্ধতি অবলম্বন করে ধাপে ধাপে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করে নেওয়া।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেখতে উপরের ছবির মত হয়ে থাকে। সেখানে ভিসাধারীর ব্যক্তিগত সকল তথ্য দেওয়া থাকে। যেমন: নাম, জন্ম সাল, কোম্পানির নাম, কোম্পানির নম্বর, CNP নম্বর ইত্যাদি।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আসল নাকি নকল সেটা চেক করার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার ফোনের একটি ব্রাউজারে প্রবেশ করতে হয়। এরপর আপনাকে নিচের লিংকে যেতে হবে।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করার ওয়েবসাইট লিংক: www.romanian-companies.eu/search.asp
এই লিংকে গেলে একটি ফাঁকা বক্স আপনার সামনে আসবে। সেখানে কোম্পানির সিএনপি (cnp) নাম্বার বসাতে হবে। তারপর সার্চ অপশনে ক্লিক দিলে আপনার কোম্পানির নাম চলে আসবে। এই পেজে কোম্পানির সকল ইনফরমেশন দেখতে পাবেন।
এরপর আপনাকে উক্ত পেজ থেকে থ্রি ডট মেনুতে ক্লিক করতে হবে। সেখানে আপনি “Online Access” নামক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলে আপনার সামনে “Public Profile” অপশন আসবে সেখানে আবার ক্লিক দিতে হবে। এই অপশনে ক্লিক দিলে নতুন একটি পেজ আপনার সামনে আসবে। সেখানে কোম্পানির আরো কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন।
সেখান থেকে আপনাকে Technical Support and Assistance সেকশনে আপনি কাস্টমার কেয়ারের ইমেইল নাম্বার এবং হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার পেয়ে যাবেন। এসব ইমেইল এবং হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে মেসেজ করে জেনে নিতে পারবেন আপনার ভিসাটি রিয়েল কিনা। আপনাকে তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জানিয়ে দিবে। এছাড়া আপনার যদি পরিচিত আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব বা কোন ব্যক্তি রোমানিয়ায় কর্মরত থাকে তাহলে উক্ত ব্যক্তিকে আপনার ভিসার ছবিটি পাঠাতে পারেন চেক দেওয়ার জন্য।
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট পেতে কত দিন লাগে
রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট পেতে কত দিন সময় লাগবে সেটা নির্ভর করে মূলত ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মেয়াদ এবং আপনার কাগজপত্রের উপর। সবকিছু ঠিক থাকলে আশা করা যায় তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন। দ্রুত ভিসা প্রসেসিং করার জন্য আপনাকে সঠিকভাবে আবেদন করতে হবে। শুধু কোম্পানির ওয়ার্ক পারমিট পেতে ৪৫ দিন থেকে ৬০ দিন সময় লাগে। এটা পেলে কোম্পানি আপনাকে জব অফার লেটার কিংবা কন্ট্রাক্ট পেপার দিবে যেটি ভিসা আবেদনের সময় লাগে।
আমি রোমানিয়া জাইতে চাই ইনপনচার ভিসা আমাকে কি করতে হবে
আমি জাইতে চাই রোমানিয়া ক্লিনার ভিসা
আমি রোমানিয়া কাজের ভিসায় যেতে ইচ্ছুক
I’m need to Romania work parmet
I want to go to Romania, I need a work permit
Romania work permit visa application
Majedur Rahman Kayser
Vill.kalagaria
P.O.Barangail
P.S.Shibaloya
Dist.Manikganj
Bangladesh.
আমি একজন গার্মেন্টস শ্রম আমার গার্মেন্টস এর কাজের প্রতি অনেক ধারণা আছে
আমি রোমানিয়া কাজের ভিসায় যেতে ইচ্ছুক
আমি রোমানিয়া যে কোন কাজের ভিসায় যেতে ইচ্ছুক
আমি রোমানিয়া যে কোন কাজের ভিসায় যেতে ইচ্ছুক। আমি খুব কষ্টে আছি ।
MD. SALIM
Father:- FUZLUL KARIM
MST CHATARA BEGUM
Address- RAM NARAYANPUR.WARD NO-06.CHATKHIL.KALYAN.NAGAR-3870.NOAKHALI
CONTACT- MANJUMA AKHTER
Relationship Address- TNT COLONY AGRABAD.
DOUBLE MOORING.CHITTAGONG.
BANGLADESH
POST OFFICE-4100
CHATTOGRA