জার্মানি কাজের ভিসা ২০২৪ | জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি

জার্মানিতে কাজের সুযোগ অনেক। অধিক বেতন, উন্নত জীবনযাত্রার মান, কাজের অনন্য সুযোগ ইত্যাদি দেশটিকে অভিবাসীদের নিকট আকর্ষণীয় গন্তব্য করে তুলেছে। এজন্য জার্মানি কাজের ভিসা প্রয়োজন। যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে দেশটিতে পাড়ি জমাতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি জানতে হবে। পাশাপাশি আপনার সুবিধার্থে জার্মানিতে সর্বনিম্ন বেতন কত জানতে হবে।

জার্মানি ইউরোপের ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। পাশাপাশি সেনজেনভুক্ত দেশ। দেশটির অর্থনীতি ইউরোপের বৃহত্তম এবং বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনীতির মধ্যে একটি। ফলে প্রচুর কাজের সুযোগ রয়েছে এবং সর্বনিম্ন বেতনও অনেক বেশি। দেশটির জীবনযাত্রা এবং শিক্ষার মান খুবই উন্নত। আপনি নিঃসন্দেহে জার্মানি কাজের ভিসা নিয়ে দেশটিতে যেতে পারেন।

জার্মানি কাজের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

জার্মানিতে কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা ক্যাটাগরি রয়েছে। আপনার জন্য কোন ভিসাটি উপযুক্ত তা নির্ভর করবে আপনার দক্ষতা, যোগ্যতা এবং আপনি জার্মানিতে কী করতে চান সেটার উপর। তবে বাংলাদেশ থেকে কাজের জন্য গেলে আপনাকে জাতীয় ভিসা নিতে হবে। এই ভিসাটি আপনাকে দেশটিতে নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তার জন্য কাজ করার অনুমতি দেয়। এটা সাধারণত জার্মানি কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নামে পরিচিত।

এজন্য অবশ্যই কাজের অফার লেটার পাওয়া লাগবে। আপনি চাইলে নিজে নিজে জার্মানিতে কাজ করার ওয়ার্ক পারমিট নিতে পারবেন। এজন্য আপনাকে দেশটিতে ভিজিট করে বিভিন্ন চাকরির জন্য ইউরোপীয় স্টাইলে সিভি লিখে আবেদন করতে হবে। তারপর ওয়ার্ক পারমিট পেলে আপনি নিজে নিজে আবেদন করতে পারবেন। এজেন্সির মাধ্যমে গেলে আপনাকে অনেক টাকা খরচ করতে হবে।

আরও পড়ুন: জার্মানি যেতে কত টাকা লাগে

জার্মানি কাজের ভিসা পেতে কি কি লাগে

  • ভিসা আবেদনপত্র
  • পাসপোর্ট
  • বায়োডেটা
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ
  • কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ (যদি থাকে)
  • প্রাসঙ্গিক দক্ষতা বা সার্টিফিকেটের প্রমাণ
  • চাকরির অফার লেটার
  • হেলথ ইন্সুরেন্স
  • আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
  • জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (কিছু ক্ষেত্রে)
  • মেডিকেল সনদ
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি

জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি

জার্মানিতে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। এদের মধ্যে কিছু কাজ রয়েছে যেগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। একজন বাঙালি প্রবাসী হিসেবে এসব কাজ যদি আপনি শিখে যেতে পারেন তাহলে খুব সহজে কাজ খুঁজে পাবেন। যাওয়ার আগে স্কিল এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন। কারণ দেশটিতে দক্ষ এবং অভিজ্ঞ লোকের খুব বেশি চাহিদা রয়েছে। দেশটিতে গেলে অবশ্যই যেকোনো কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে যাবেন। যেসব কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সেগুলো নিচে দেওয়া হলো:

  • ডাক্তার
  • নার্স
  • ক্লিনার
  • ফুড সার্ভিস
  • হাউজকিপিং
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ফুড ডেলিভারি ম্যান
  • ড্রাইভিং
  • হোটেল বয়
  • মেকানিক
  • প্লাম্বার
  • কনস্ট্রাকশন শ্রমিক
  • ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার
  • সিকিউরিটি গার্ড

আরও পড়ুন: জার্মানি যাওয়ার উপায়

জার্মানিতে সর্বনিম্ন বেতন কত

জার্মানিতে জাতীয় সর্বনিম্ন বেতন কাঠামো রয়েছে। দেশটিতে সাধারণত প্রতি ঘণ্টা কাজ অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আপনাকে সাধারণত সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করতে হবে। এটা হলো বেসিক ডিউটি। বর্তমানে জার্মানিতে প্রতি ঘন্টায় সর্বনিম্ন বেতন পাওয়া যায় ১২. ৪১ ইউরো। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় রূপান্তর করলে হয় ১,৪৫০ টাকা।

আপনি প্রতি মাসে শুধু বেসিক ডিউটি করলে আপনার সর্বনিম্ন বেতন হবে ২,৩২,০০০ টাকা। এই সর্বনিম্ন বেতন কাঠামো দেশটির সকল কাজের জন্য প্রযোজ্য। বর্তমানে জার্মানিতে কাজের গড় মাসিক বেতন ৩,৫০০ থেকে ৩,৮০০ ইউরো। যা বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করলে হয় প্রায় ৪,০৯,০০০ টাকা থেকে ৪,৪৩,০০০ টাকা।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে জার্মানি যেতে কত সময় লাগে

10 thoughts on “জার্মানি কাজের ভিসা ২০২৪ | জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি”

  1. Dear Mr. Botherton,

    In this letter, I am officially expressing my interest in the Lab Technician Position which was advertised in the New York Medical Journal. I am an educated, trained and fully certified Laboratory Technician with half a decade of experience. I love working in the medical field and I always guarantee accuracy for the sake of my patients. In my previous job at Holymead Hospital, I was the chief trainer of all graduate lab technicians. I held this position for 10 years. During my time there, I was always busy orienting the graduates to the hospital environment and imparting knowledge. My schedule was always full but I made sure that the students learned and performed the various laboratory activities successfully.

    During my free time, I am always learning some extra skills that I could apply in the laboratory. I seek knowledge constantly. In this effort, I have completed some extra-curricular medical training programs. Due to this, I am usually called upon to teach medical sciences at various youth camps and after-school programs.

    I always implement my leadership skills when interacting with doctors, students and patients. I create a positive environment for them all When interacting with students, I help them to remember and retain the knowledge and capability that they have learned over time The doctors call upon me to brush up on their laboratory skills while patients refer to me when they have a question to ask. I also work with fellow laboratory technicians to explore more effective and efficient ways of performing our jobs. This usually leads to lasting development in every medical section that I have ever been involved in As a result, I am confident that my skill-set and capability will be of immense value in your medical institution.

    In my previous job, I was awarded the Employee of the Year title for the last 10 years in a row. I have a wide network of professional contacts in the medical industry. They often get in touch with me when in need of laboratory services. I would be delighted to deliver my experience, expertise and knowledge at MediTech Labs Ltd

    Sincerely, sheikh Abdul motin

    Reply

Leave a Comment